চর্যা 12
483 BC তে রাজগৃহে প্রথম বৌদ্ধ মহাসঙ্গীতি (মহা সম্মেলন) অনুষ্ঠিত হল মহাকাশ্যপের নেতৃত্বে । দীর্ঘ 7 মাস আলোচনার পরে 'স্থবিরবাদ' চালু হল। তার মূল সূত্র হল ধর্ম ও বিনয় ।
383 BC তে ঠিক 100 বছর পরে বৈশালী তে দ্বিতীয় মহা সঙ্গীতি অনুষ্ঠিত হল। ততোদিনে বৌদ্ধদের মধ্যেই তীব্র মতপার্থক্য গড়ে উঠেছে। নব্যরা নিজ নির্বাণের পাশাপাশি জগতের মুক্তির কথাও বলছিল । স্থবিরগণ ছনব্যপন্থী 10,000 জন ভিক্ষুককে বহিষ্কার করেন । বহিষ্কৃতরা বৈশালিতেই পাল্টা সম্মেলন করেন। নিজেদের নাম দেন ' মহাসাঙ্ঘিক'। এই মহাসাঙ্ঘিক থেকেই 'মহাযান' ধারার উদ্ভব ।
247 BC তে অশোকের রাজ্যকালে পাটলিপুত্রে তৃতীয় মহাসঙ্গীতি হয় । এই সময়ের পর থেকেই ভারতে স্থবিরবাদ গুরুত্ব হারায়। ছড়িয়ে পরে সিংহল, ব্রহ্মদেশ , শ্যাম দেশে ।
কনিষ্কের আমলে চতুর্থ মহাসঙ্গীতি হয়। এতে 'অভিধর্ম' সংকলিত হয়।
এর পরই বাংলাতে মহাযানী ও তন্ত্র মিলিত হয়ে 'বজ্র যান ' সাধনার উদ্ভব, যা পরবর্তীতে বাংলায় পট পরিবর্তনের ফলে তিব্বতে আশ্রয় নেয় ।
তার আগে অবশ্য বজ্র যান সাধনার কঠোরতা ও গোপনীয়তার কারনে সাধারণের মধ্যে নাথধর্ম ও সহজ যান প্রভাব বিস্তার করতে থাকে ।
গোরক্ষনাথ, মীননাথেরা সাধারণের কাছে ঈশ্বর জ্ঞানে পূজিত হতে থাকে । মোট 84 জন সিদ্ধাই এর নাম পাওয়া যায় ।
অনেক নাথগুরু এবং চর্যাকার একই ব্যক্তি বলে মনে করা হয়। লুইপাদ কে মীননাথ এবং জালন্ধরী নাথকে হাড়ি পাদ মনে করেন কেউ কেউ ।
নাথ, বজ্র যান ও সহজযান পন্থীদের মধ্যে অনেক সময়ই সম্বন্ধ পাওয়া যায় ।
383 BC তে ঠিক 100 বছর পরে বৈশালী তে দ্বিতীয় মহা সঙ্গীতি অনুষ্ঠিত হল। ততোদিনে বৌদ্ধদের মধ্যেই তীব্র মতপার্থক্য গড়ে উঠেছে। নব্যরা নিজ নির্বাণের পাশাপাশি জগতের মুক্তির কথাও বলছিল । স্থবিরগণ ছনব্যপন্থী 10,000 জন ভিক্ষুককে বহিষ্কার করেন । বহিষ্কৃতরা বৈশালিতেই পাল্টা সম্মেলন করেন। নিজেদের নাম দেন ' মহাসাঙ্ঘিক'। এই মহাসাঙ্ঘিক থেকেই 'মহাযান' ধারার উদ্ভব ।
247 BC তে অশোকের রাজ্যকালে পাটলিপুত্রে তৃতীয় মহাসঙ্গীতি হয় । এই সময়ের পর থেকেই ভারতে স্থবিরবাদ গুরুত্ব হারায়। ছড়িয়ে পরে সিংহল, ব্রহ্মদেশ , শ্যাম দেশে ।
কনিষ্কের আমলে চতুর্থ মহাসঙ্গীতি হয়। এতে 'অভিধর্ম' সংকলিত হয়।
এর পরই বাংলাতে মহাযানী ও তন্ত্র মিলিত হয়ে 'বজ্র যান ' সাধনার উদ্ভব, যা পরবর্তীতে বাংলায় পট পরিবর্তনের ফলে তিব্বতে আশ্রয় নেয় ।
তার আগে অবশ্য বজ্র যান সাধনার কঠোরতা ও গোপনীয়তার কারনে সাধারণের মধ্যে নাথধর্ম ও সহজ যান প্রভাব বিস্তার করতে থাকে ।
গোরক্ষনাথ, মীননাথেরা সাধারণের কাছে ঈশ্বর জ্ঞানে পূজিত হতে থাকে । মোট 84 জন সিদ্ধাই এর নাম পাওয়া যায় ।
অনেক নাথগুরু এবং চর্যাকার একই ব্যক্তি বলে মনে করা হয়। লুইপাদ কে মীননাথ এবং জালন্ধরী নাথকে হাড়ি পাদ মনে করেন কেউ কেউ ।
নাথ, বজ্র যান ও সহজযান পন্থীদের মধ্যে অনেক সময়ই সম্বন্ধ পাওয়া যায় ।
Comments
Post a Comment