জ্ঞান গঞ্জ
'গিরিজা ' থেকে কয়েক বছর আগে প্রকাশিত হল 'তিব্বতের রহস্যময় যোগ তন্ত্র ' 1ম ও 2য় খন্ড । নানা রহস্যময় কাহিনীসহ আত্মকথা লিখলেন দেবদীপ । সেখানে আবার জানা গেল 'জ্ঞান গঞ্জ ' এর কথা । এর আগে গোপীনাথ কবিরাজ, রাম ঠাকুর, বিশুদ্ধানন্দ মহারাজ এর আলোচনা প্রসঙ্গে এ স্থানের নাম জানা ছিল আগ্রহী জনদের।
'জ্ঞান গঞ্জ ' 3 dimension বহির্ভূত এক চতুর্থ আয়াম স্তর, যা হিমালয়ের গোপন স্থানে অবস্থিত। উচ্চ যোগীদের নিবাস। তাদের অনুগ্রহ লাভ করলে শুধু যাওয়া যায় ।
প্রমোদ চট্টোপাধ্যায় এমনই এক মরকৎ রাজ্যের কথা বলেছিলেন 'গঙ্গোত্রী যমুনোত্রীর উৎস সন্ধানে ' গ্রন্থে । উনি সেখানে আচমকাই একজনের কৃপায় চলে গেছিলেন ।
সাধকদের সাধনার বলে উচ্চ তরঙ্গ দ্বারা সুরক্ষিত স্থান পৃথিবীতে আরও আছে । ওশো রজনীশ আরবদেশে 'আল কুফা ' নামক সুফি সাধকদের এক গুপ্ত স্থানের কথা বলেছেন, যার নাম শোনা গেলেও সাধারণ মানুষের অগম্য, খুজেই পায় না ।
প্রত্যেক তীর্থ স্থানেই বাহ্যিক মঠ-মসজিদ থাকলেও সেখানেই ভিন্ন dimension এ গুপ্ত সাধন স্থান থাকে । নবীন সাধককে খুজে নিতে হয় ।
দেবদীপ কাশীর গৃহী যোগী অরুন মিশ্র ও উত্তর কাশীর শঙ্কর মহারাজের সহায়তায় তিব্বতের অনেক গুপ্ত মঠে গেলেও জ্ঞান গঞ্জ যাওয়ার আগে তার দেহত্যাগ হয় । জ্ঞান গঞ্জ ঘুরে এসে শঙ্কর মহারাজ দেবদীপের বই এর তৃতীয় খন্ড লেখেন ।
অনুরাগীদের আগ্রহে শঙ্কর মহারাজ 9 তারিখ কলকাতায় ঘুরে গেলেন । কিছু যোগ অভ্যাস করিয়ে গেলেন ।
'গিরিজা ' থেকে কয়েক বছর আগে প্রকাশিত হল 'তিব্বতের রহস্যময় যোগ তন্ত্র ' 1ম ও 2য় খন্ড । নানা রহস্যময় কাহিনীসহ আত্মকথা লিখলেন দেবদীপ । সেখানে আবার জানা গেল 'জ্ঞান গঞ্জ ' এর কথা । এর আগে গোপীনাথ কবিরাজ, রাম ঠাকুর, বিশুদ্ধানন্দ মহারাজ এর আলোচনা প্রসঙ্গে এ স্থানের নাম জানা ছিল আগ্রহী জনদের।
'জ্ঞান গঞ্জ ' 3 dimension বহির্ভূত এক চতুর্থ আয়াম স্তর, যা হিমালয়ের গোপন স্থানে অবস্থিত। উচ্চ যোগীদের নিবাস। তাদের অনুগ্রহ লাভ করলে শুধু যাওয়া যায় ।
প্রমোদ চট্টোপাধ্যায় এমনই এক মরকৎ রাজ্যের কথা বলেছিলেন 'গঙ্গোত্রী যমুনোত্রীর উৎস সন্ধানে ' গ্রন্থে । উনি সেখানে আচমকাই একজনের কৃপায় চলে গেছিলেন ।
সাধকদের সাধনার বলে উচ্চ তরঙ্গ দ্বারা সুরক্ষিত স্থান পৃথিবীতে আরও আছে । ওশো রজনীশ আরবদেশে 'আল কুফা ' নামক সুফি সাধকদের এক গুপ্ত স্থানের কথা বলেছেন, যার নাম শোনা গেলেও সাধারণ মানুষের অগম্য, খুজেই পায় না ।
প্রত্যেক তীর্থ স্থানেই বাহ্যিক মঠ-মসজিদ থাকলেও সেখানেই ভিন্ন dimension এ গুপ্ত সাধন স্থান থাকে । নবীন সাধককে খুজে নিতে হয় ।
দেবদীপ কাশীর গৃহী যোগী অরুন মিশ্র ও উত্তর কাশীর শঙ্কর মহারাজের সহায়তায় তিব্বতের অনেক গুপ্ত মঠে গেলেও জ্ঞান গঞ্জ যাওয়ার আগে তার দেহত্যাগ হয় । জ্ঞান গঞ্জ ঘুরে এসে শঙ্কর মহারাজ দেবদীপের বই এর তৃতীয় খন্ড লেখেন ।
অনুরাগীদের আগ্রহে শঙ্কর মহারাজ 9 তারিখ কলকাতায় ঘুরে গেলেন । কিছু যোগ অভ্যাস করিয়ে গেলেন ।
Comments
Post a Comment